মোমেন্টস অফ ম্যাজিক
জেরীন ইসলাম
আমি যেদিন এস্টেস পার্ক এ পৌছালাম সেদিন ওখানে তুষারপাত হচ্ছিল। ভয়ানক সুন্দর বলে যদি কিছু থেকে থাকে, আমি বলবো এটাই সেটা।
এস্টেস পার্ক বিগ থম্পসন নদীর তীরে অবস্থিত। ছোট শহর,এস্টেস পার্ক যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোর ল্যারিমার কাউন্টির একটি সংবিধিবদ্ধ শহর। শহরের জনসংখ্যা ছিল 5,904 এ 2020 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদমশুমারি অনুযায়ী। এস্টেস পার্ক, ফোর্ট কলিন্স, সিও মেট্রোপলিটন পরিসংখ্যান অঞ্চল এবং ফ্রন্ট রেঞ্জ আরবান করিডোরের একটি অংশ।
সবকিছু নিয়ে লিখে ফেলা সম্ভব হবে না একদিনে,তবে মেকার রোডের লিলি লেক আর সেন্ট মালোর চ্যাপল অন দা রকের কথা না বললেই নয়।
লিলি লেক কলোরাডোর এস্টেস পার্কের নিকটে অবস্থিত একটি 0.৮ মাইল লম্বা ট্রেইল, যা সুন্দর বন্য ফুলের বাগান দিয়ে ঘেরা এবং হাটাহাটি,ঘুরে বেড়ানো, এমন কি খৃষ্টান দের বিয়ের ভেনু হিসেবেও জন্য ভাল। ট্রেইলটি বেশ কয়েকটি বিনোদন এর বেবস্থা আছে এবং মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সবচেয়ে ভাল ব্যবহৃত হয়।
অন্যদিকে ,কলোরাডোর অ্যালেনস্পার্কের কাছে ক্যাম্প সেন্ট মালোতে চ্যাপেল অন দ্য রক টি অনায়াসে সবার দৃষ্টি কাড়ে। ২০১১ সালের নভেম্বরে চ্যাপেল অন দ্য রক একটি বিধ্বংসী আগুন থেকে রক্ষা পেয়েছিল যা পশ্চাদপসরণ কেন্দ্রের বেশিরভাগ অংশ ধ্বংস করে দিয়েছিল, এটি তার দরজা বন্ধ করতে বাধ্য করেছিল। ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরের ঐতিহাসিক বন্যার সময় চ্যাপেল অন দ্য রক বেঁচে গিয়েছিল, যদিও আশেপাশের বেশিরভাগ ভূখণ্ড ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
পার্কিং লট থেকে দেখা যায় চ্যাপেল অন দ্য রক। তুষারপাতের জন্য বন্ধ থাকায় আমি ভিতরে যেতে পারিনি। তুষার দিয়ে ঢাকা পুরনো চাপলটি দেখে মনটা কেমন হু হু করে উঠলো । বাইরে দাঁড়িয়ে দেখতে দেখতে হারিয়ে গেলাম রূপকথার অন্য এক জগতে।
Well written travel story
This is beautiful